বিশ্বের অধিকাংশ দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা বাধ্যতামূলক। তবে ৪১টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ অথবা অন এরাইভাল ভিসা সুবিধা পান বাংলাদেশীরা।
ভ্রমণ পিয়াসী মানুষেরা প্রকৃতির রূপ পরিগ্রহ করার জন্য ছুটে বেড়ান এক দেশ থেকে অন্য দেশে। অনেকেরই ভ্রমণ আনন্দ মাটি হয়ে যায় ভিসা সংক্রান্ত জটিলতায় পড়ে। অনেকেই জানেননা যে ভিসা ছাড়া ও অনেক দেশ ভ্রমণ করা যায়। আবার অনেক দেশেই অনএরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
আসুন জেনে নেই সেই দেশগুলোর সম্পর্কে:-
ভুটান : অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
ইন্দোনেশিয়া : অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
নেপাল : অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
মালদ্বীপ : ৩০ দিনের জন্য অন এরাইভাল ভিসা দেওয়া হয়।
শ্রীলঙ্কা : ৩০ দিনের জন্য ভ্রমণের অনুমতি দেয়া হয়।
গ্রানাডা : তিন মাস অবস্থানের জন্য ভিসা লাগে না।
গাম্বিয়া : ৯০ দিন অবস্থানের জন্য ভিসা লাগবে না।
গিনি বিসাউ : ৯০ দিনের জন্য অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
জ্যামাইকা : ভিসা লাগবে না।
জর্জিয়া : অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
টোগো : ৭ দিনের জন্য অন এরাইভাল ভিসা দেয়া হয়।
টিমর-লেসটে : ৩০ দিনের জন্য অন এরাইভাল ভিসা দেয়া হয়।
জিবুতি : অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
ডোমিনিকা : ভিসা ছাড়া ছয় মাস অবস্থান করা যায়।
ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো : ভিসা লাগবে না।
ট্রুভালু : এক মাসের জন্য অন এরাইভাল ভিসা দেয়া হয়।
নিকারাগুয়া : ৯০ দিনের জন্য অন এরাইভাল ভিসা লাগবে।
পাপুয়া নিউ গিনি : ভিসা লাগবে, ৩০ দিনের জন্য ভিসা দেয়া হয়।
ফিজি : চার মাস অবস্থানের জন্য ভিসা লাগবে না।
বার্বাডোজ : ভিসা লাগবে না।
বাহামা : চার সপ্তাহ অবস্থান করলে ভিসা লাগবে না।
বুরুন্ডি : বিমানবন্দর থেকে ৩০ দিনের অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
বলিভিয়া : ভিসা অন এরাইভাল (৯০ দিনের জন্য)।
ভানুয়াতু : ৩০ দিন অবস্থানের জন্য ভিসা লাগবে না।
মাইক্রোনেশিয়া : ৩০ দিন অবস্থানের জন্য ভিসা লাগবে না।
কেনিয়া : অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
মাদাগাস্কার : ৯০ দিনের জন্য অন এরাইভাল ভিসা দেয়া হয়।
মালাওয়ি : ৩০ দিন অবস্থানের জন্য ভিসা লাগে না।
কেপ ভার্ড : অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
মায়ানমার : ভিসা লাগবে, অনলাইনে ভিসা পাওয়া যায়।
মেক্সিকো : ১৮০ দিনের জন্য ভিসা দেয়া হয়।
মোজাম্বিক : ৩০ দিনের জন্য অন এরাইভাল ভিসা দেয়া হয়।
মৌরিতানিয়া : অন এরাইভাল ভিসা দেয়া হয়।
লাওস : ভিসা লাগবে, তবে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল লেটার অব গ্যারান্টি নিয়ে কোন অফিসিয়াল ভিজিটে গেলে ভিসা লাগে না।
কমোরস : অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায়।
সামোয়া : ৬০ দিনের জন্য অন এরাইভাল ভিসা দেয়া হয়।
সেসেলিজ : এক মাসের জন্য অন এরাইভাল ভ্রমণ অনুমতি দেয়া হয়।
সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস : ভিসা লাগবে না।
সোমালিয়া : ভিসা লাগবে, তবে বিমানবন্দরে পৌঁছার অন্তত দুই সপ্তাহ আগে ইমিগ্রেশন বিভাগে স্পন্সরের আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলে ৩০ দিনের জন্য অন এরাইভাল ভিসা দেয়া হয়।
হাইতি : তিন মাস অবস্থানের জন্য ভিসা লাগে না।
সিঙ্গাপুর : ভিসা লাগবে, অনলাইনে ভিসা পাওয়া যায় । তবে সিঙ্গাপুরে অফিসিয়াল পাসপোর্টের জন্য অন এরাইভাল ভিসা পাওয়া যায় ।
গো নিউজ২৪/জেপি
আপনার মতামত লিখুন :